Shariyar Kabeer blasts Bomb Against Madarasa and says Madras remains the Factory to produce Terrorists.RSS would be happy.You?
Shariyar Kabeer blasts Bomb Against Madarasa and says Madras remains the Factory to produce Terrorists.RSS would be happy.You?
Palash Biswas
Shariyar Kabeer blasts Bomb Against Madarasa and says Madras remains the Factory to produce Terrorists.RSS would be happy.You?
Earlier,Bangladeshihuman rightsactivist and journalist Shahriar Kabir has said India is turning into a safe haven for militant groups, especially Jamaat-e-Islami.
Kabir was speaking at a seminar on international terrorism organised by the Forum for Secular Bangladesh and Trail of the War Criminals in Dhaka.
The speakers expressed concern about the recent militancy activities by Jamaat-e-Islami in India with reference to the bomb blast in Burdwan district in West Bengal during Durga Puja on October 2.
Sharaiar Kabeer is a a representative face of Democratic and secular forces in Bangladesh.He is an Excellent prose writer and remains one of my most favourite creative writer.
Sharaiayar Kabeer also happens to be on the top of the killing list as the partners of Behgam Hasina is also demanding death penalty of all athiest bloggers and the Islamists have made a killing list of all democratic and secular forces in Bengaldesh.
Meanwhile,Taslima Nasrin has already written that Bangladesh is captured by religious Islamic Nationalism and the Holocaust of 1971 is repeated by Bangladehi nations killing the Bangla nationalism itself.
I am writing continuously on Bangladesh just because it is the other side of not only the border but it is also the secondary image of Hindu Imperialism Tsunami in India.If the religious nationalism is playing such a havoc in Bangladesh that a secular person like Kabeer has to speak out against Islamic education network making RSS most happy,we should understand the writings on the wall.
From Wikipedia, the free encyclopedia:Shahriar Kabir (born 20 November 1950[1]) is a Bangladeshi journalist, filmmaker, human rights activist and author of more than 70 books focusing on human rights, communism, fundamentalism, history, juvenile and the Bangladesh war of independence.
যখন অভিজিৎ আর ওয়াশিকুরকে এক মুসলিম সন্ত্রাসী দল মেরে ফেলেছে বলে দুঃখ করছি, তখন আল শাবাব নামের অন্য এক মুসলিম সন্ত্রাসী দল কেনিয়ার গারিসা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫০ জন ছাত্রকে গুলি করে মেরে ফেলেছে। হাসতে হাসতে গুলি করেছে। বাঁচতে চাইলে সবাই বেরিয়ে এসো, বলেছিলো ওরা। মিথ্যে বলেছিলো। বেরিয়ে এলেই গুলি করলো। আইসিস মানুষ মারছে, আল শাবাব মানুষ মারছে, বোকো হারাম মানুষ মারছে, আল কায়েদা মানুষ মারছে, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম মানুষ মারছে। আরও শত শত মুসলিম সন্ত্রাসী দল মানুষ মারছে। ইসলামের নামে মারছে। আল্লাহ রসুলের নামে মারছে। কোরান হাদিসের নামে মারছে।
অনেকে ওদের এই মানুষ মারার পেছেন রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা ইত্যাদি নানা কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করবে, কিন্তু কেউ বলতে চাইবে না, ওদের এই নৃশংসতার পেছনে মূল যে কারণ সে কারণ কোরান হাদিসেই আছে। বলতে চাইবে না, আল্লাহ রসুলই বলেছেন বিধর্মীদের কতল করতে, ইসলামে অবিশ্বাসীদের নির্বংশ করতে। বলতে চাইবে না, কারণ এই বলাটা পলিটিক্যালি কারেক্ট নয়।
পলিটিক্যালি কারেক্ট হয়ে মানুষ যে সন্ত্রাসীদের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছে তা নয়। যারাই আজ উগ্রপন্থী নয়, সন্ত্রাসী নয়, তারাই আজ টার্গেট। যারা শান্তি চায়, সবার সমানাধিকার চায়, সমাজটাকে বৈষম্যমুক্ত, ধর্মান্ধতামুক্ত, কুসংসারমুক্ত দেখতে চায় ---- তারা আরও বড় টার্গেট। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কি শুরু হবে? আমার মনে হয় না। ইসলামী সন্ত্রাসীদের গায়ে টোকা দিতে সকলে ভয় পায়।
ডায়নোসোরদের পুরো নির্মূল করার জন্য একটা এসটোরয়েডের দরকার ছিল। কে জানে, হয়তো পুরো মানবজাতিকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য একটা ধর্মই যথেষ্ট।
ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহরিয়ার কবির বলেছেন, কওমি মাদ্রাসাগুলো জঙ্গি উৎপাদনের কারখানা। এসব কারখানার সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এখানে ওহাবীবাদ ও মওদুদীবাদের মনোভাব গড়ে তোলা হচ্ছে। তাদের পাঠ্যসূচিতে মওদুদীবাদ পড়ানো হচ্ছে।
এম. জেড ফেরদৌসের উপস্থাপনায় রোববার রাতে বৈশাখী টেলিভিশনে 'জিরো আওয়ার' অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। অনুষ্ঠানে আলোচনার বিষয় ছিল 'যুদ্ধাপরাধীর সাজা ও রাজনীতির হালচাল'। আলোচক হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রশিদ।
শাহরিয়ার কবির বলেন, শিক্ষাক্ষেত্রে সরকারের বড় দায়িত্ব রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর ২০০৮ সালে কবির চৌধুরীর নেতৃত্বে একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করা হয়েছিল। ওই কমিটিতে শিক্ষানীতি প্রণয়ন প্রসঙ্গে তিনি (কবির চৌধুরী) বলেছিলেন, মাদ্রাসার পাঠ্যসূচি ঢেলে সাজাতে হবে। মাদ্রাসায় জেনারেল পাঠ্যপুস্তুক পড়াতে হবে, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বাধ্যতামূলক করতে হবে।
ফ্রেন্ডস লিস্টে গিয়ে দেখি সৎ, সাহসী ফেসবুকারদের অ্যাকাউন্ট ডিঅ্যাকটিভেটেড। মানুষগুলো কোথায়? কোপের আশংকায় আর হুমকির মুখে অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছে? আমাদের মধ্যে কেউ মরে গেছে, কেউ চলে গেছে। যে কজন এখনও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পড়ে আছি, একদিন আমরাও হয়তো এক এক করে নিশ্চিহ্ন হবো। রক্তাক্ত ফেসবুক জুড়ে হেঁটে বেড়াবে এক পাল কবন্ধ আততায়ী। আমাদের খুব দুঃসময় এখন। ক্রমশ একা হয়ে যাচ্ছি আমরা । আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে আছে বহুকাল । আমাদের সামনে কিছুই নেই। শুধু অনন্ত অন্ধকার।
আজ ফেসবুকে ধার্মিকরা খুশিতে আত্মহারা হয়ে একটা খবর দিচ্ছে : 'ফ্রান্সে ইসলামী বই বিক্রি বাড়ছে'। চমৎকার খবর। এই খবর শুনে আমিও ভীষণ খুশি। ইসলামী বই বিক্রি সারা পৃথিবীতে বাড়াটা খুব দরকার। এখন পর্যন্ত বেশির ভাগ মুসলমান কোরান হাদিস না পড়ে মুসলমান। সম্বভত তারা ওসব পড়েনি বলেই তারা মুসলমান। আরব দেশের বাইরে মুসলমানরা সাধারণত আরবীর অর্থ না জেনেই কোরানের আরবীটা মুখস্ত করে। ইসলামী বই বিক্রি যত বাড়বে, মানুষের তত ইসলাম সম্পর্কে জানার সুযোগটা বাড়বে। নিজের ভাষায় কোরান পড়ার হারটাও বাড়বে। এবং যত বেশি কোরান পড়বে মানুষ, মানুষ তত বেশি নাস্তিক হবে। বাই দ্য ওয়ে, আমি নাস্তিক হয়েছিলাম কোরান পড়ার পরই। নাস্তিকতার ওপর কোনও কঠিন কঠিন বই আমার আর পড়ার দরকার পড়েনি।
Nasrin Rahmanযিনি তাঁর জীবনী অপকটে সব লিখেছেন ,সেখানে পাঠক বিশ্লেষন করলে বোঝা উচিত ছিলো এটা পাঠকের মূল্যায়ন । নেতিবাচক কিছু লিখিনিতো । কুত্সা ও গাই নি কারু । বলতাম ও না পোষ্টের শেষ বাক্যটি বলার সুযোগ করে দিলো ।তবে হতাশ হয়েছি ইডিয়ট শব্দে । আশাকরি অপ্রযোজনীয় এই শব্দ প্রযোগের জন্য অনুতপ্ত হবেন তিনি
Tanmoy Tinku Royআপনি তার ভালো পাঠক যখন তখন তার প্রকাশনি কে জানান আপনার প্রিয় লেখিকার মূল্যায়ন অথবা তাকে মেল করতে পারেন অথবা যদি উনি আপনার সমালোচনা নিতে আগ্রহি থাকেন... আপনি ভালো করে দেখবেন ওনার Blog এ কি শর্ত দিয়ে রেখেছেন । মনে হয় না আপনি পাঠক হিসাবে তার ব্যাক্তিগত...See More
Nasreen TaslimaNasrin Rahman, আমার নিন্দে করার অনেক সাইট তুমি পাবে, সেখানে যাও। মনের মাধুরি মিশিয়ে আমার দুর্নাম, বদনাম গাও, আশ মিটিয়ে আমার নিন্দে করো। আমার কিছু যায় আসে না। আমার ফ্রেণ্ডস লিস্টে বসে বন্ধুর মুখোশ পরে আমার নিন্দে করাটা, আমার সম্পর্কে অনর্গল মিথ্যের বমি উগড়ানোটা আমি পছন্দ করছি না। আমি আমার ফেসবুকের স্পেসটা ক্ষুদ্রতা সংকীর্ণতা, ঈর্ষা হিংসা, নোংরামো বদমাইশি থেকে যথাসম্ভব মুক্ত দেখতে চাই। আমার 'তোষামদকারী' নিয়ে তোমার উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। যাদের তোষামদকারী বলছো, তারা তোষামদকারী নয়, তারা নিতান্তই বন্ধু, বা শুভাকাঙ্খী। বন্ধু বা শুভাকাঙ্খীর সংখ্যাটা আমার খুবই কম, শুনে খুশি হবে যে এ জগতে আমার নিন্দুকের সংখ্যা অসম্ভব রকম বেশি। তোমার মতো লোক আমি আমার লেখালেখির পয়ত্রিশ বছর জীবনে অনেক দেখেছি। আমার বিরুদ্ধে শত শত বই, প্রবন্ধ নিবন্ধ লেখা হয়, বাজারে ওগুলো ভালো বিক্রিও হয়। ওই ব্যবসায় নিশ্চিন্তে নেমে যেতে পারো। গুডবাই।
Mosiur Rahmanপবিত্র কোরআন পড়ে কেউ নাস্তিক হয় এমন ইতিহাস জানি না...তবে অনেকেই মুসলমান হয়েছে এটাই জানি। তবে যারা যৌবনকে উপভোগ করার লোভে নাস্তিক হয় তাদের তো এমনই ভাগ্য হয় যে দেশের মাটিটুকুও কপালে জোটে না....তাই না
ভাবছি ফেসবুকের ফ্রেন্ডস লিস্টে একটা অভিযান চালাবো। যে বন্ধুরা আমার পোস্টগুলোতে কমেন্টস করছে না, লাইক দিচ্ছে না, পোস্টগুলো শেয়ার করছে না--- তাদের ওই লিস্ট থেকে অব্যাহতি দেবো। তাঁরা যদি বলেন তাঁরা নীরব দর্শক, হ্যাঁ হতে পারেন তাঁরা নীরব দর্শক, আমার মোটেও আপত্তি নেই, তবে নীরব দর্শক ফলোয়ারস লিস্টে বসেও হওয়া যায়, বন্ধু লিস্টে বসে অযথা স্পেস নষ্ট করার দরকার কী! নীরব দর্শকদের নিয়ে জীবনভর ভুগেছি আমি। সারাদেশে যখন মৌলবাদীরা আমার বিরুদ্ধে মিছিল করেছে, আমার মাথার দাম ঘোষণা করেছে, সরকার যখন আমার বই নিষিদ্ধ করেছে, আমাকে দেশ থেকে তাড়িয়েছে, দেশ ভর্তি ছিল নীরব দর্শকে। পশ্চিমবঙ্গ সরকার যখন আমাকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে রাজ্য থেকে বের করেছে, রাজ্য ভর্তি ছিল নীরব দর্শকে। নীরব দর্শকের চেয়ে সরব নিন্দুক অনেক ভালো। অন্তত চিনতে পারি যে ওরা নিন্দুক। নীরব দর্শকের মতো ভয়ংকর জাত আর কিছু নেই।
আমার বন্ধু তালিকায় নীরব দর্শকের খোঁজ পেলে অনুগ্রহ করে আমাকে জানাবেন, ব্যবস্থা নেবো।
এককালে সুন্দরী ছিলাম। তখন কিন্তু নিজেকে সুন্দরী বলে মনে করতাম না। সৌন্দর্য টৌন্দর্য নিয়ে মাথা মোটেও ঘামাতাম না। দিনরাত ব্যস্ত থাকতাম লিখতে, পড়তে, রোগি দেখতে আর হাজার রকম অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে। আয়নার সামনে দাঁড়াতামই না বললেই চলে। মুখে নিভিয়া ময়েশ্চারাইজার ছাড়া আর কিছু মাখতাম না। তবে হঠাৎ হঠাৎ কাজল পরতাম। টাঙাইলের সুতি শাড়ি পরতাম। শাড়িগুলো ছিল ১২০ থেকে ১৮০ টাকা দামের। বেইলি রোডে টাঙাইল শাড়ি কুটির নামে এক শাড়ির দোকান ছিল। ওটাই ছিল আমার শাড়ি কেনার দোকান। ডাক্তারি করে মাইনে পেতাম আড়াই হাজার টাকা। ও টাকা ছিল বিশাল টাকা। অত টাকা কী খাতে খরচ করবো তা-ই বুঝে পেতাম না।
No comments:
Post a Comment