Sunirmal Das shared Basahin Babui's photo.
Basahin Babui with Arindam Mitra and 49 others
আসার গল্প অতীতের রূপকথা! সেই দিন বুঝি চিরকালের মতোই চলে গিয়েছে।
বাস্তবে কিন্তু আমরা দেখলাম মরীয়া লড়াইয়ের চাপ মন্ত্রীকে বাধ্য করলো অনশনকারী ছাত্রের কাছে নেমে আসতে। শিক্ষামন্ত্রী নিজ উদ্যোগে মিটিং ডেকে লড়াকু ছাত্রীছাত্রদের সাথে কথা বলেছেন গতকাল, আজ নিজে এসেছেন মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়া অনশনকারী শিবম ও অভীককে হাসপাতালে দেখতে।
মুশকিল হল, ইতোমধ্যেই ফিসফাস শুরু হয়েছে, তবে কি রাজ্য সরকার চরিত্র বদলে আন্দোলনের প্রতি সংবেদনশীল হয়ে পড়ল এতদিনে? স্বাধীনতার পর থেকে এমন তো কোনও দিন হয়নি!
কিন্তু বন্ধু, গরজ বড়ো বালাই!
আন্দোলনের শুরুর পর্যায়ে শাসক দলের নেতা-মন্ত্রীদের বিবৃতিগুলি ভুলে যাবেন না! তখন কিন্তু এই 'নরম' মনোভাব দেখা যায়নি। সন্ত্রাসী পুলিশ তো রাজ্য সরকারেরই! তখন নেতা-মন্ত্রীরা উল্টো কথাই বলেছিলেন।
গত চার মাসের একটি দিনও আমরা ভুলিনি।
অসুস্থ শিবম তাই জানিয়েই দিয়েছে মন্ত্রীমশাইকে, সে একাই লড়ছে না, ১২ জন আমরণ অনশনকারীই লড়ছে,অনশন লড়াইয়ের অন্য নানা আঙ্গিকের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ আঙ্গিক, কিন্তু পাশাপাশি অন্য নানা ভাবে লড়ছে যাদবপুর-সহ সারা বাংলার ছাত্রী-ছাত্ররা...মন্ত্রীকে সে দাবী জানিয়েছে সব লড়াকু ছাত্রীছাত্রদের সাথে ক্যাম্পাসে গিয়ে কথা বলতে।
কোনও ব্যক্তি,গোষ্ঠী বা পার্টি লড়ছেনা,এই লড়াইটা লড়ছে সাধারণ আমজনতার সংহতিপুষ্ট সাধারণ ছাত্রছাত্রী ঐক্যবদ্ধভাবে। ভেতরে শক্তির সাপ্লাই হচ্ছে সে কারণেই।
লড়াইটা হচ্ছেও ব্যক্তি অভিজিত চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে নয়,হচ্ছে কর্তৃপক্ষ-সরকার-প্রশাসন-পুলিশ-রাজ্যপাল-শাসক দল-সংগ্রামবিরোধী শক্তিগুলির অলিখিত জোটের বিরুদ্ধে...
দেখা যাক কোন ঐক্যটি আগে ভাঙ্গে?
আমাদের আন্দোলনগত ঐক্য নাকি ওনাদের সংগ্রামবিরোধী ঐক্য?
ভরসা রাখতে হবে স্বাধীন পার্টি-নির্ভরতাহীন চলমান এই 'লড়াইয়ের ঐক্য'-র ওপর...
নেতা-মন্ত্রী-মিডিয়া বা অন্য কারো প্রতিশ্রুতি-প্যাঁচ-পয়জারে নয়...
যুদ্ধ চলছে...ম্যাচ জমে গেছে...
বাস্তবে কিন্তু আমরা দেখলাম মরীয়া লড়াইয়ের চাপ মন্ত্রীকে বাধ্য করলো অনশনকারী ছাত্রের কাছে নেমে আসতে। শিক্ষামন্ত্রী নিজ উদ্যোগে মিটিং ডেকে লড়াকু ছাত্রীছাত্রদের সাথে কথা বলেছেন গতকাল, আজ নিজে এসেছেন মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়া অনশনকারী শিবম ও অভীককে হাসপাতালে দেখতে।
মুশকিল হল, ইতোমধ্যেই ফিসফাস শুরু হয়েছে, তবে কি রাজ্য সরকার চরিত্র বদলে আন্দোলনের প্রতি সংবেদনশীল হয়ে পড়ল এতদিনে? স্বাধীনতার পর থেকে এমন তো কোনও দিন হয়নি!
কিন্তু বন্ধু, গরজ বড়ো বালাই!
আন্দোলনের শুরুর পর্যায়ে শাসক দলের নেতা-মন্ত্রীদের বিবৃতিগুলি ভুলে যাবেন না! তখন কিন্তু এই 'নরম' মনোভাব দেখা যায়নি। সন্ত্রাসী পুলিশ তো রাজ্য সরকারেরই! তখন নেতা-মন্ত্রীরা উল্টো কথাই বলেছিলেন।
গত চার মাসের একটি দিনও আমরা ভুলিনি।
অসুস্থ শিবম তাই জানিয়েই দিয়েছে মন্ত্রীমশাইকে, সে একাই লড়ছে না, ১২ জন আমরণ অনশনকারীই লড়ছে,অনশন লড়াইয়ের অন্য নানা আঙ্গিকের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ আঙ্গিক, কিন্তু পাশাপাশি অন্য নানা ভাবে লড়ছে যাদবপুর-সহ সারা বাংলার ছাত্রী-ছাত্ররা...মন্ত্রীকে সে দাবী জানিয়েছে সব লড়াকু ছাত্রীছাত্রদের সাথে ক্যাম্পাসে গিয়ে কথা বলতে।
কোনও ব্যক্তি,গোষ্ঠী বা পার্টি লড়ছেনা,এই লড়াইটা লড়ছে সাধারণ আমজনতার সংহতিপুষ্ট সাধারণ ছাত্রছাত্রী ঐক্যবদ্ধভাবে। ভেতরে শক্তির সাপ্লাই হচ্ছে সে কারণেই।
লড়াইটা হচ্ছেও ব্যক্তি অভিজিত চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে নয়,হচ্ছে কর্তৃপক্ষ-সরকার-প্রশাসন-পুলিশ-রাজ্যপাল-শাসক দল-সংগ্রামবিরোধী শক্তিগুলির অলিখিত জোটের বিরুদ্ধে...
দেখা যাক কোন ঐক্যটি আগে ভাঙ্গে?
আমাদের আন্দোলনগত ঐক্য নাকি ওনাদের সংগ্রামবিরোধী ঐক্য?
ভরসা রাখতে হবে স্বাধীন পার্টি-নির্ভরতাহীন চলমান এই 'লড়াইয়ের ঐক্য'-র ওপর...
নেতা-মন্ত্রী-মিডিয়া বা অন্য কারো প্রতিশ্রুতি-প্যাঁচ-পয়জারে নয়...
যুদ্ধ চলছে...ম্যাচ জমে গেছে...
No comments:
Post a Comment