জামিন বহাল, চার জেলায় প্রবেশ নিষেধ লক্ষ্মণ শেঠের
লক্ষ্মণ শেঠের বিরুদ্ধে নন্দীগ্রামের নিখোঁজদের খুনের পর গুম করে দেওয়ার মামলা চলছে তমলুকের জেলা আদালতে৷ এর আগে ওই মামলাতেই সুপ্রিম কোর্ট তাঁর জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেছিল৷ কিন্ত্ত মামলাটির বাদীপক্ষ ও রাজ্য সরকার তাঁর জামিন খারিজ করার আবেদন জানিয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে৷ বাইরে থেকে তিনি সাক্ষীদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন বলে যুক্তি দেন তাঁদের আইনজীবীরা৷ সে কারণেই জামিন বাতিল করে হলদিয়ার একসময়ের দাপুটে সিপিএম নেতাকে গ্রেপ্তার করার নির্দেশ দেওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন তাঁরা৷ সিপিএম নেতার আইনজীবী মুকুল রোহতগি পাল্টা বলেন, তদন্ত শেষ হয়ে গিয়েছে৷ বিচার প্রক্রিয়া চলছে৷ তাঁর মক্কেল হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে চলছেন৷ তাহলে গ্রেপ্তারের প্রশ্ন আবার ওঠে কী করে? নিছক রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এই আবেদন করা হয়েছে৷ লক্ষ্মণ শেঠ দু'বার সাংসদ ছিলেন৷ তিনি ১১টা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালান৷ তাঁর রাজনৈতিক কর্মকান্ড রয়েছে৷ তাই তাঁকে কী করে আবার জেলে পাঠানো সম্ভব?
রাজ্যের আবেদন না-মানলেও সাক্ষীদের প্রভাবিত করার সম্ভাবনা রুখতে পশ্চিমাঞ্চলের চার জেলায় লক্ষ্মণবাবুর যাতায়াত নিষিদ্ধ করে দিয়েছেন দুই বিচারপতি৷ তার আগে বিচারপতিরা রাজ্যের আইনজীবীদের কাছে জানতে চেয়েছিলেন, 'তবে কি লক্ষ্মণ শেঠকে রাজ্যের বাইরে বের করে দেব?' তখন সিপিএম নেতার আইনজীবী মুকুল রোহতগি বলেন, 'তাহলে তিনি নির্বাচনে লড়বেন কি করে? রাজনৈতিক কাজ চালাবেন কি করে?' ওই কথা শুনে বিচারপতিরা শুধু চার জেলায় ঢোকা বারণ করে দেন৷
শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের রায়ে বলা হয়েছে, মনোনয়নপত্র পেশের দরকার হলে তিনি ভবানী ভবনকে জানিয়ে একদিনের জন্য সেখানে যেতে পারবেন৷ কিন্ত্ত মিটিং, মিছিলে সামিল হতে পারবেন না৷ লক্ষ্মণ শেঠের আইনজীবী জানতে চেয়েছিলেন, তাহলে তিনি ভোটের প্রচার করবেন কি করে? বিচারপতিরা তখন ছয় মাসের মধ্যে মামলাটি শেষ করতে জেলা আদালতকে নির্দেশ দেওয়ার কথা বলেন৷ তাঁরা বলেন, প্রয়োজনে রোজ শুনানি করে মামলাটি শেষ করতে হবে৷
লক্ষ্মণ শেঠের বিরুদ্ধে নন্দীগ্রামের নিখোঁজদের খুনের পর গুম করে দেওয়ার মামলা চলছে তমলুকের জেলা আদালতে৷ এর আগে ওই মামলাতেই সুপ্রিম কোর্ট তাঁর জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেছিল৷ কিন্ত্ত মামলাটির বাদীপক্ষ ও রাজ্য সরকার তাঁর জামিন খারিজ করার আবেদন জানিয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে৷ বাইরে থেকে তিনি সাক্ষীদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন বলে যুক্তি দেন তাঁদের আইনজীবীরা৷ সে কারণেই জামিন বাতিল করে হলদিয়ার একসময়ের দাপুটে সিপিএম নেতাকে গ্রেপ্তার করার নির্দেশ দেওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন তাঁরা৷ সিপিএম নেতার আইনজীবী মুকুল রোহতগি পাল্টা বলেন, তদন্ত শেষ হয়ে গিয়েছে৷ বিচার প্রক্রিয়া চলছে৷ তাঁর মক্কেল হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে চলছেন৷ তাহলে গ্রেপ্তারের প্রশ্ন আবার ওঠে কী করে? নিছক রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এই আবেদন করা হয়েছে৷ লক্ষ্মণ শেঠ দু'বার সাংসদ ছিলেন৷ তিনি ১১টা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালান৷ তাঁর রাজনৈতিক কর্মকান্ড রয়েছে৷ তাই তাঁকে কী করে আবার জেলে পাঠানো সম্ভব?
রাজ্যের আবেদন না-মানলেও সাক্ষীদের প্রভাবিত করার সম্ভাবনা রুখতে পশ্চিমাঞ্চলের চার জেলায় লক্ষ্মণবাবুর যাতায়াত নিষিদ্ধ করে দিয়েছেন দুই বিচারপতি৷ তার আগে বিচারপতিরা রাজ্যের আইনজীবীদের কাছে জানতে চেয়েছিলেন, 'তবে কি লক্ষ্মণ শেঠকে রাজ্যের বাইরে বের করে দেব?' তখন সিপিএম নেতার আইনজীবী মুকুল রোহতগি বলেন, 'তাহলে তিনি নির্বাচনে লড়বেন কি করে? রাজনৈতিক কাজ চালাবেন কি করে?' ওই কথা শুনে বিচারপতিরা শুধু চার জেলায় ঢোকা বারণ করে দেন৷
শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের রায়ে বলা হয়েছে, মনোনয়নপত্র পেশের দরকার হলে তিনি ভবানী ভবনকে জানিয়ে একদিনের জন্য সেখানে যেতে পারবেন৷ কিন্ত্ত মিটিং, মিছিলে সামিল হতে পারবেন না৷ লক্ষ্মণ শেঠের আইনজীবী জানতে চেয়েছিলেন, তাহলে তিনি ভোটের প্রচার করবেন কি করে? বিচারপতিরা তখন ছয় মাসের মধ্যে মামলাটি শেষ করতে জেলা আদালতকে নির্দেশ দেওয়ার কথা বলেন৷ তাঁরা বলেন, প্রয়োজনে রোজ শুনানি করে মামলাটি শেষ করতে হবে৷
No comments:
Post a Comment